১. বয়সন্ধিকালকে মানুষের মুখ্য বৃদ্ধিকাল বলে কেন???
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
আমরা চাই , যাদের জ্ঞান রয়েছে ও যাদের প্রয়োজন তাদের সাথে যোগাযোগ করাতে , বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি সহ লোকদের একত্রিত করতে , যাতে তারা একে অপরকে আরও ভালভাবে বুঝতে পারে এবং প্রত্যেককে তাদের জ্ঞান শেয়ার করে নেয়।
Apurba maity
বয়সন্ধিকাল কে মুখ্য বৃদ্ধি কাল বলা হয়। এর পেছনে কয়েকটি কারণ আছে সেগুলি হল প্রথমত এই সময় বিভিন্ন বৃদ্ধিমূলক হরমোন যেমন সোমাটোট্রফিক হরমোন এবং গ্রোথ হরমোনের ক্ষরণ খুব বেশি হওয়ায় এই সময় মানুষের বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি হয়। এছাড়া এই সময় মানুষের বুদ্ধির বিকাশ ঘটে। এই সময় বিভিন্ন যৌন হরমোন যেমন পুরুষদের টেস্টোস্টেরন এবং মহিলাদের ইস্ট্রোজেন এবং প্রজেস্টেরন হরমোনের ক্ষরণ অনেক বেশি হয় এর ফলে তাদের বিভিন্ন যৌনাঙ্গের বৃদ্ধি ঘটে এবং গৌণ যৌন লক্ষণ প্রকাশিত হয়। এই সময় তাদের যৌনাঙ্গ গুলি পরিণত হয়। অর্থাৎ এই সময় বৃদ্ধির হার সর্বাধিক হওয়ায় এই সময়টা অর্থাৎ 13 থেকে 18 বছর সময়টাকে মুখ্য বৃদ্ধি কাল বলা হয়।
Nahid class-3
এই সময় জীবের আয়তন অ আকার তাড়াতাড়ি বাড়ে। কোশের বিভাজন দ্রুত ঘটে এবং তার শুষ্ক ওজন তাড়াতাড়ি বাড়ে। তাই এই সময় কালকে মানুষের মুখ্য বৃদ্ধিকাল বলে।
Aditya Mondal
এই দশায় দৈহিক বৃদ্ধির হার বাড়ে। দেহের মুখ্য ও গৌণ গ্রন্থগুলি বৃদ্ধি ঘটে। দেহের বিপাকক্রিয়া বৃদ্ধি পায়। মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটে বলে বুদ্ধির বিকাশ ঘটে। অন্যান্য হরমোনের পাশাপাশি পুরুষের টেস্টোস্টেরন ও স্ত্রী দেহে প্রোজেস্টরন হরমোন খরণ ঘটে। এই সময়ের বয়সকাল 13-18 বছর। এই দশায় মুখ্য বৃদ্ধকাল দশা দেখা যায়।
এই সময় জীবের আকার ও আয়তন খুব তাড়াতাড়ি বাড়ে। কোশের বিভাজন দ্রুত ঘটে ও তার শুষ্ক ওজন দ্রুত বাড়ে এই সময়কালকে মুখ্য বৃদ্ধিকাল বলে।